Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

বিশেষ অর্জন

                                                                                                                               জনপ্রশাসন পদক ২০১৭

জাতীয় পর্যায়ে সাধারণ দলগত শ্রেণিতে জেলা প্রশাসক চাঁদপুর জনাব মোঃ আব্দুস সবুর মন্ডল এর নেতৃত্বে ছয়জন চাঁদপুর জেলা ব্র্যান্ডিং এর জন্য জনপ্রশাসন পদক ২০১৭ এ ভূষিত হয়েছেন । মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগামী ২৩ জুলাই ঢাকায় ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে আনুষ্ঠানিকভাবে পদক প্রদান করবেন । এ বিরল অর্জন ও সম্মান চাঁদপুর জেলার সকল মাননীয় সংসদ সদস্য; রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ; জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান, বীর মুক্তিযোদ্ধাগণ, উপজেলা পরিষদ ও ইউনিয়ন পরিষদের সকল চেয়ারম্যান ও সদস্য, সকল পৌর মেয়র, জেলা পুলিশ, নৌ পুলিশ, কোস্ট গার্ড, চাঁদপুর চেম্বার অব কমার্সের সকল সদস্য, প্রেসক্লাবের সকল সদস্য, সকল উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও সহকারী কমিশনার (ভূমি), মৎস্য বিভাগ, সকল মৎস্যজীবি, সকল মৎস্য ব্যবসায়ী, জেলা ব্র্যান্ডিং প্রকাশনা কমিটি, জেলা ব্র্যান্ডিং কমিটির সকল সদস্য এবং চাঁদপুরের সাধারণ জনগণের অকুণ্ঠ সমর্থন ও সহযোগিতার ফলে সম্ভব হয়েছে । এ জন্যে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সকলকে আন্তরিক অভিনন্দন ও কৃতজ্ঞতা জানানো যাচ্ছে ।

Digital World-2016, দেশ সেরা জেলা প্রশাসকঃ জনাব মোঃ আব্দুস সবুর মন্ডল

 

                                                                                                                                                                                    

 

           

বিষয়

 

           

কার্যক্রমের সংক্ষিপ্ত বিবরণ 

জেলা ব্র্যান্ডিং মিউজিয়াম                     জেলা ব্র্যান্ডিং মিউজিয়াম স্থাপন

জেলা তথ্য বাতায়ন

           

 

           

 

ক) ভিশন-২০২১ বাস্তবায়ন তথা ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণের লক্ষ্য সামনে রেখে চাঁদপুর জেলা তথ্য বাতায়নের মাধ্যমে কৃষি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও পর্যটনের প্রসার সম্পর্কিত তথ্যসমূহ নিয়মিতভাবে হালনাগাদ করা হচ্ছে ।

           

 

           

খ) জেলা তথ্য বাতায়নের ই-ডিরেক্টরিতে জেলার বিভিন্ন দপ্তরের ঠিকানাসহ ফোন নম্বরসমূহ সংরক্ষণ করা হচ্ছে। এ ছাড়া এই তথ্য বাতায়নের মাধ্যমে স্থানীয় সরকার বিষয়ক এবং জনগণের জন্য প্রয়োজনীয় আইন ও পলিসি সম্পর্কে জনগণকে তথ্য প্রদান করা হচ্ছে। সরকারের নির্দেশনা সম্বলিত গুরম্নত্বপূর্ণ চিঠিপত্রাদি জেলা তথ্য বাতায়নের ডিজিটাল গার্ড ফাইলে সংরক্ষণ করা হচ্ছে। জেলা তথ্য বাতায়নে ফ্রন্ট ডেস্ক এবং ইউনিয়ন তথ্য ও সেবা কেন্দ্র সম্পর্কিত মেন্যুও খোলা হয়েছে। এখানে এনজিওদের তালিকাও সন্নিবেশিত হয়েছে।

           

 

           

গ) জেলা তথ্য বাতায়নের হোম পেইজ-এ বিদ্যমান ইণ্টারফেস এ জনগণের প্রয়োজনে আরো কিছু উপাদান, যেমন- ডিজিটাল গার্ড ফাইল, সিটিজেন চার্টার, ডিজিটাল ডিস্ট্রিক্ট প্রোফাইল, বোর্ড/বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্যাদি, আইন ও পলিসি, ফ্রন্ট ডেস্ক, ইউনিয়ন তথ্য ও সেবা কেন্দ্র, জণগণের সভা, এনজিওদের তালিকা ইত্যাদি সংযোজন করার ফলে তথ্য বাতায়নের দর্শনার্থীর সংখ্যা প্রতিদিনই বাড়ছে। ডিজিটাল গার্ড ফাইল জেলা তথ্য বাতায়নে সংযোজন করার ফলে জনগণসহ বিভিন্ন দপ্তরের জন্য প্রয়োজনীয় সরকারী নির্দেশনাসমূহ প্রাপ্তি সহজতর হয়েছে। এতে জেলা প্রশাসনের সঙ্গে জনগণের যোগাযোগ আরো ঘনিষ্ঠ হয়েছে ।

ফ্রন্ট ডেস্ক স্থাপন

সরকার কর্তৃক সূচিত জনহিতৈষী ও সেবামূলক প্রশাসনের বিভিন্ন ইতিবাচক ও যুগোপযোগী পদক্ষেপ সম্পর্কে সঠিকভাবে অবহিতকরণ ও জনগণের দুর্ভোগ লাঘব করে জেলা প্রশাসনকে গতিশীল করার প্রয়াসে চাঁদপুর জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের নীচ তলায় ফ্রন্টডেস্ক স্থাপন করা হয়েছে। সেবা প্রার্থী জনসাধারণকে তথ্য সেবা প্রদানের লক্ষে ফ্রন্ট ডেস্কে একটি টেলিফোনসহ একটি কম্পিউটার স্থাপন করা হয়েছে। ফ্রন্টডেস্কে জেলাধীন বিভিন্ন অফিসের ঠিকানা, ফোন নম্বর, কর্মকর্তা/ কর্মচারীদের হালনাগাদ তথ্য, জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের বিভিন্ন অফিস কক্ষ ও শাখাসমূহের অবস্থান সম্পর্কিত কক্ষ নম্বর নির্দেশিকা, বিভিন্ন শাখার কার্যক্রম বা জনসেবামূলক সিটিজেন চার্টার সংরক্ষণ করা হয়েছে। জনগণকে সহজে তথ্য সেবা প্রদানের লক্ষ্যে একজন অফিস সহকারী জনগণকে বিভিন্ন তথ্য প্রদান করছেন এবং বিভিন্ন দপ্তরের সাথে যোগাযোগের জন্য সহায়তা করছেন। ফলে সারা জেলায় জেলা প্রশাসনের ভাবমূর্তিপ্রোজ্জ্বল হয়েছে। ফ্রন্ট ডেস্ক ছাড়াও আধুনিক সুযোগ-সুবিধা সম্বলিত ‘‘এক কেন্দ্রে সেবা’’ প্রদানের লক্ষ্যে ফ্রন্ট ডেস্কের পাশ্ববর্তী একটি সুপরিসর কক্ষে জেলা প্রশাসনে আগত সেবা গ্রহীতাদের অচিরেই ‘‘এক কেন্দ্রে সেবা’’ থেকে সেবা প্রদান করার কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে।

           

 

           

খ) ফ্রন্ট ডেস্ক এর মাধ্যমে জনগণকে তথ্য ও যোগাযোগ সেবা প্রদান ছাড়াও তাদের আবেদন নিবেদন নিষ্পত্তির ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে। এতে জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তা কর্মচারীদের মধ্যে সেবার মনোভাব গড়ে উঠছে এবং জনগণও একে সাদরে গ্রহণ করেছে ।

সাপ্তাহিক জনগণের সভা

           

 

সপ্তাহের অন্যান্য দিনের সাক্ষাৎ ছাড়াও প্রতি বুধবার দিন ব্যাপী জেলা প্রশাসক জনগণের অভাব, অভিযোগ, আবেদন, নিবেদন শুনছেন এবং তাৎক্ষণিকভাবে নিষ্পত্তিযোগ্য বিষয়সমূহ তৎক্ষণাৎ নিষ্পত্তি করে জনগণকে সেবা প্রদান করা হচ্ছে। এ ছাড়াও টেলিফোনে বা লিখিতভাবে বিভিন্ন দপ্তর/ব্যক্তির সাথে যোগাযোগ করে জনগণের অভাব, অভিযোগ, আবেদন, নিবেদন নিষ্পত্তি করা হচ্ছে। জনগণের সভার সিদ্ধান্তসমূহ লিখিতভাবে জেলা তথ্য বাতায়নে প্রকাশ করা হচ্ছে। এতে জনদুর্ভোগ লাঘবসহ সরকারের প্রতি জনগণের ইতিবাচক মনোভাব তৈরী হচ্ছে। মামলা মোকদ্দমা হ্রাসেও জনগণের সভা প্রভাবকের ভূমিকা পালন করছে । জনগণের সভার প্রতিবেদন স্থানীয় পত্র পত্রিকাসমূহে সচিত্র প্রকাশিত হয়েছে ।

ডিজিটাল বাংলাদেশ বিষয়ক জনসচেতনতা 

ক) সমাজের সর্বস্তরের মানুষের মধ্যে ডিজিটাল বাংলাদেশ বিষয়ে সচেতনতা তৈরীর লক্ষ্যে জেলা প্রশাসকের তত্ত্বাবধানে জেলা ও উপজেলায়‘‘ডিজিটাল বাংলাদেশ ও আমাদের করণীয়’’ শীর্ষক সেমিনার আয়োজন করা হয়েছে।

           

 

           

খ) জেলা প্রশাসক স্বয়ং বিভিন্ন সভা সেমিনারে ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নে করণীয় বিষয়ে ব্যাপক প্রণোদনা কার্যক্রম পরিচালনা করছেন। তিনি বিভিন্ন উপজেলা সফরের সময় উপজেলার জনপ্রতিনিধিবর্গ, সর্বস্তরের সরকারী কর্মকর্তা, সাংবাদিকবৃন্দ ও স্থানীয় জনগণের সাথে ডিজিটাল বাংলাদেশ বিষয়ক মতবিনিময় সভায় মিলিত হচ্ছেন । এ সকল সভাতে জেলা প্রশাসক ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নে আমাদের সকলের করণীয় সম্পর্কে, মাদক পাচার ও অপব্যবহার সম্পর্কে গণসচেতনতা বৃদ্ধি ও ইভটিজিং সম্পর্কে আলোকপাত করার পাশাপাশি বিগত দেড় বছরে সরকারের অর্জিত বিভিন্ন সাফল্য সকলের নিকট তুলে ধরেছেন। এতে সবার কাছে সরকারের ভাবমুর্তি সমুজ্জ্বল হচ্ছে। তাছাড়া জেলার বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহ পরিদর্শনকালে জেলা প্রশাসক ছাত্র-ছাত্রীদেরকে ডিজিটাল বাংলাদেশ বিষয়ে সম্যক ধারণা প্রদান করছেন এবং ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণে তাদের করণীয় সম্পর্কে উৎসাহ প্রদান করছেন। জেলা প্রশাসকের এরূপ নিরলস প্রচেষ্টার কারণে সরকারী বেসরকারী দপ্তরসহ জন প্রতিনিধিবর্গ, মিডিয়া, ছাত্র-ছাত্রীবৃন্দ ও জনগণের মধ্যে ডিজিটাল বাংলাদেশ বিষয়ে একটি স্বচ্ছ ধারণার সৃষ্টি হয়েছে। জনগণ এতে ব্যাপকভাবে উদ্বুদ্ধ ও অনুপ্রাণিত হচ্ছে।

           

 

           

গ) বর্তমানে ইউনিয়ন তথ্য ও সেবা কেন্দ্রসমূহের কেন্দ্র পরিচালকদের কম্পিউটার প্রশিক্ষণ প্রদান চলছে। এই তথ্য কেন্দ্রে এসে জনগণ খুব অল্প সময়ে ও কম খরচে ইণ্টারনেটের মাধ্যমে বৈদেশিক যোগাযোগ, কম্পোজ, প্রিণ্টিং, স্ক্যানিং, ই-মেইলের মাধ্যমে তথ্য আদান প্রদানসহ অন্যান্য সেবা গ্রহণ করতে পারবেন। জনগণের দোরগোড়ায় সেবা পৌঁছে দিতে উল্লিখিত তথ্য ও সেবা কেন্দ্রসমূহ ব্যাপক ভূমিকা রাখবে ।

           

 

           

ঘ) উপজেলা পর্যায়ে কমিউনিটি ই-সেণ্টার স্থাপনের মধ্য দিয়ে জনগণকে সহজে ও দ্রুততম সময়ে সেবা প্রদান করার কার্যক্রম হাতে নেয়া হয়েছে।

           

 

           

ঙ) জেলার ৮টি উপজেলায় ৪০টি কম্পিউটার ল্যাব স্থাপনের জন্য জেলা প্রশাসক উদ্যোগী ভূমিকা নিয়েছেন। এতে ছাত্র ছাত্রীসহ জনগণের মধ্যে e-learning বৃদ্ধি পাবে। শিক্ষকদেরও কম্পিউটার প্রশিক্ষণের  ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।

জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে LAN সংযোগ স্থাপন

চাঁদপুর জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের মোট ৭৬ টি কক্ষের মধ্যে  ৭৬টি কক্ষেই LAN সংযোগ এবং wifi স্থাপন করা হয়েছে।  এ নেটওয়ার্ক স্থাপনের মাধ্যমে এ কার্যালয়ের বিভিন্ন শাখার মধ্যে আন্তঃযোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নততর হয়েছে এবং এর ফলে একদিকে যেমন তথ্যাদি আদান প্রদান সহজতর হবে, অন্যদিকে প্রশাসনের স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা নিশ্চিতসহ জনগণের চাহিদা মতে দ্রম্নত ও স্বল্প ব্যয়ে সেবা প্রদান সম্ভব হচ্ছে।

বধ্যভূমি সংরক্ষণ

জেলা প্রশাসকের উদ্যোগে বিভিন্ন উপজেলার বধ্যভূমি সংরক্ষণের নিমিত্ত বিশেষ কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে।

শাখা ভিত্তিক সিটিজেন চার্টার

সরকারী কার্যক্রমে জনপ্রশাসনে অধিকতর গতিশীলতা সৃষ্টি ও সেবার মান উন্নয়নের লক্ষ্যে চাঁদপুর জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে বিভিন্ন শাখা ভিত্তিক সিটিজেন চার্টার প্রণয়ন করা হয়েছে এবং তা জনসাধারণের নিকট অবহিত করার ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। জেলা তথ্য বাতায়ন ও ফ্রণ্ট ডেস্কেও সিটিজেন চার্টার প্রদর্শিত হচ্ছে।

শিক্ষা বিষয়ক

২০১৬ সালের মধ্যে প্রাথমিক স্তরে নিট ভর্তির হার ১০০% করা এবং ২০১৭ সালের মধ্যে নিরক্ষরতামুক্ত বাংলাদেশ গড়ে তোলা ভিশন-২০২১ এর অন্যতম লক্ষ্য । এই লক্ষ্য অর্জনের জন্য জেলা প্রশাসক, চাঁদপুর কর্তৃক বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে:

           

 

           

ক) শিক্ষা ক্ষেত্রে নারীদের অংশগ্রহণের হার আরো বৃদ্ধি করার লক্ষ্যে ইভটিজিং রোধ, নারীর প্রতি সহিংসতা রোধে জেলা প্রশাসক কর্তৃক বিভিন্ন সভা সেমিনার করে জনমত গড়ে তোলা হচ্ছে। এ বিষয়ে সফলতা পেতে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহে জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তা ছাড়াও বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তাগণ যাতে নিয়মিত পরিদর্শন করেন সেজন্য উৎসাহ প্রদান করা হচ্ছে।

           

 

           

খ) ছাত্র ছাত্রীদের মাঝে বিনামূল্যে পাঠ্য পুস্তক পৌঁছানোর লক্ষ্যে জেলা প্রশাসন কর্তৃক পাঠ্যপুস্তক ছাপানো এবং বইসমূহ বিদ্যালয়ে পৌঁছে দেয়ার জন্য জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তাগণ সার্বক্ষণিকভাবে সম্পৃক্ত ছিলেন। জেলা প্রশাসনের নিবিড় সম্পৃক্ততার কারণে এ বছর যথাসময়ে ছাত্র ছাত্রীদের মাঝে পাঠ্য পুস্তক পৌঁছে দেয়া সম্ভব হয়েছে। এতে ছাত্র ছাত্রী ও অভিভাবক ছাড়াও সর্বস্তরের জনগণ সমেত্মাষ প্রকাশ করেছেন।

           

 

           

গ) বিদ্যালয় হতে ঝরে পড়া রোধে জেলা ও উপজেলা প্রশাসন ছাত্র ছাত্রীদের উপবৃত্তি প্রদান কার্যক্রম নিবিড়ভাবে তদারকি করেছে। এছাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাগণ বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নির্মাণ ও সংস্কার কার্যক্রমে সরাসরি সম্পৃক্ত ছিলেন। এতে বিদ্যালয়সমূহে শিক্ষার্থী সংখ্যা বাড়ছে ।

           

 

           

ঘ) প্রাথমিক শিক্ষার উৎকর্ষ সাধনের নিমিত্ত বিভিন্ন উপজেলার উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান, প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকবৃন্দ, SMC এর সভাপতিবৃন্দ ও উপজেলা পর্যায়ের কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে সেমিনার আয়োজন করা হচ্ছে।  প্রাথমিক শিক্ষার গুণগত মানের উন্নয়নে উল্লিখিত কর্মকা- ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে বলে সংশ্লিষ্ট সকলেই মনে করেন।

           

 

           

ঙ) জেলা প্রশাসকের নেতৃত্বে এ বছর সম্পূর্ণ নকলমুক্ত পরিবেশে এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহে পড়াশোনার উপযোগী একটি আবহ তৈরী হয়েছে।

           

 

           

চ) জেলা প্রশাসকের নেতৃত্বে এই প্রথমবারের মতো প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষা কেন্দ্রীয়ভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে । সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে এরূপ পরীক্ষা সম্পন্ন হওয়ায় সরকারের ভাবমূর্তি সমুজ্জ্বল হয়েছে ।

ভূমি বিষয়ক

বেকারত্ব হ্রাস ও দারিদ্র্য বিমোচনকে সামনে রেখে জুন/২০১৫ সাল হতে জুন/২০১৬ সাল পর্যন্ত মোট ৪১৮টি ভূমিহীন পরিবারকে কৃষি খাস জমি বন্দোবস্ত প্রদান করা হয়েছে এবং Key Performance Indicator অনুযায়ী জেলায় মোট ১৮৪৫ টি ভূমিহীন পরিবারকে কৃষি খাস জমি বন্দোবস্ত প্রদান করা হয়েছে। এছাড়াও বিভিন্ন উপজেলায় জুন/২০১৫ সাল হতে জুন/২০১৬পর্যন্তমোট ৮৯ টি দুঃস্থ মুক্তিযোদ্ধা ভূমিহীন পরিবারকে কৃষি খাস জমি বন্দোবস্ত প্রদান করা হয়েছে। এতে কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধিসহ দারিদ্র্য অনেকাংশে বিমোচন সম্ভব হবে।

           

 

সারাদেশের মধ্যে চাঁদপুরে প্রথম জেলা প্রশাসনের ই-সেবার উদ্বোধন

সারাদেশের মধ্যে চাঁদপুরে প্রথম জেলা প্রশাসনের ই-সেবার উদ্বোধন করেন -মাননীয় জেলা প্রশাসক জনাব মোঃ আব্দুস সবুর মন্ডল চাঁদপুরের সকল নাগরিক বিশ্বের যে কোন প্রান্ত থেকে অন-লাইনে নাগরিক সেবার জন্য আবেদন করতে পারবেন। ডিসি অফিসের ওয়েব পোর্টাল www.chandpur.gov.bd 

           

সারাদেশের মধ্যে চাঁদপুরে প্রথম জেলা প্রশাসনের ই-সেবার উদ্বোধন করেন -মাননীয় জেলা প্রশাসক  জনাব মোঃ আব্দুস সবুর মন্ডলচাঁদপুরের সকল নাগরিক বিশ্বের যে কোন প্রান্ত থেকে অন-লাইনে নাগরিক সেবার জন্য আবেদন করতে পারবেন।ডিসি অফিসের ওয়েব পোর্টাল www.chandpur.gov.bdএর ই-সেবা মেন্যুর  অনলাইন সেবা সমূহলিংক থেকে অথবা সরাসরি আবেদন করা যাবে www.dcceservice.comএই ঠিকানায়। সরকারের 'সেবা সহজকরণ'-এর অংশ হিসেবে চাঁদপুর জেলা প্রশাসনের নতুন ই-সেবার উদ্বোধন করা হয়েছে। সারাদেশের মধ্যে চাঁদপুর জেলায় এ প্রথম ই-সেবা চালু হলো। গতকাল বুধবার বেলা ১২টায় চাঁদপুর জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে আনুষ্ঠানিকভাবে ই-সেবার নতুন একটি ওয়েব পোর্টালের উদ্বোধন করেন জেলা প্রশাসক মোঃ আব্দুস সবুর মন্ডল।এ সময় জেলা প্রশাসক বলেন, বর্তমান সরকার তাদের নির্বাচনী ইশতেহারের ঘোষণা অনুযায়ী দেশকে ডিজিটাইলেজশন করার উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। এর অংশ হিসেবে ২০২১ সালের মধ্যে একটি ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়তে সরকার কাজ করে যাচ্ছে। সরকার চায় মানুষ যাতে ঘরে বসে অনলাইনের মাধ্যমে তার নাগরিক সেবাগুলো পেতে পারে। এ লক্ষ্য অর্জনে জনসাধারণের সেবা সহজকরণ কর্মসূচির অংশ হিসেবে চাঁদপুর জেলা প্রশাসন ই-সেবা'র ওয়েব পোর্টাল চালু করেছে। এখন থেকে এই জেলার মানুষ ঘরে বসে এবং বিশ্বের যে কোনো স্থান থেকে তাদের সেবা প্রাপ্তির আবেদন করতে পারবে। এখানে ব্যবসার লাইসেন্স প্রাপ্তিসহ সকল প্রকার আবেদন করা যাবে।তিনি বলেন, বাংলাদেশের আর কোনো জেলায় এটি এখনো চালু করতে পারে নি। আমরা চাঁদপুর জেলাকে একটি ডিজিটাল জেলা হিসেবে ঘোষণা করতে চাই। তাই জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে চাঁদপুরকে ডিজিটালাইজেশন করতে নানা কার্যক্রম হাতে নেয়া হয়েছে।

চাঁদপুর ডিসি অফিসে ডিজিটাল হাজিরা চালু.

চাঁদপুর ডিসি অফিসে ডিজিটাল হাজিরা চালু...... চাঁদপুরের জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে বৃহস্পতিবার (২৬ মে) সকাল সাড়ে ৮ টায় কর্মকর্তা কর্মচারীদের ডিজিটাল হাজিরা মেশিন উদ্বোধন করেছেন চাঁদপুর জেলা প্রশাসক মো. আব্দুস সবুর মন্ডল।

চট্টগ্রাম বিভাগে 'ইনোভেশন সার্কেলে

           

পুরস্কার অর্জন

চট্টগ্রাম বিভাগে 'ইনোভেশন সার্কেলে' ৩ ক্যাটাগরিতে চাঁদপুরের জেলা প্রশাসনের পুরস্কার অর্জন

চট্টগ্রাম বিভাগে ১৯ টি ক্যাটাগরির মধ্যে ১০ টি ক্যাটাগরিতে চাঁদপুর জেলা প্রশাসনের পুরস্কার লাভ....

৩১ অক্টোবর ২০১৫ তারিখে অনুষ্ঠিত পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে

           

প্রধান অতিথিঃ জনাব মোঃ আবুল কালাম আজাদ, মাননীয় মুখ্য সচিব, প্রধান মন্ত্রীর কার্যালয়

           

সভাপতিঃ জনাব মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ্, বিভাগীয় কমিশনার, চট্টগ্রাম

           

 

           

..................যারা পুরস্কার পেলেন...........................

           

১। সেরা ইনোভেটর (পাইলট উদ্যোগ/উদ্ভাবনী আইডিয়া) ইভেন্টে চট্টগ্রাম বিভাগে চাঁদপুরের জেলা প্রশাসক, জনাব মোঃ আব্দুস সবুর মন্ডল  ৩য় পুরস্কার লাভ করেন।

           

২। সেরা অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক(শিক্ষা ও আইসিটি) ইভেন্টে চট্টগ্রাম বিভাগে চাঁদপুরের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক(শিক্ষা ও আইসিটি) , জনাব মুহাম্মদ লুৎফর রহমান শ্রেষ্ঠ পুরস্কার লাভ করেন।

           

৩। সেরা অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক(রাজস্ব)ইভেন্টে চট্টগ্রাম বিভাগে চাঁদপুরের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক(রাজস্ব),  জনাব আবু আলী মোঃ সাজ্জাদ হোসেন ২য় পুরস্কার লাভ করেন।

           

৪। সেরা অতিঃ জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ইভেন্টে চট্টগ্রাম বিভাগে চাঁদপুরের অতিঃ জেলা ম্যাজিস্ট্রেট, জনাব আমির আব্দুল্লাহ মু. মঞ্জুরুল করিম ২য় পুরস্কার লাভ করেন।

           

৫।সেরা ইনোভেশন টিম(জেলা পর্যায়ে) ইভেন্টে চট্টগ্রাম বিভাগে চাঁদপুর জেলার পক্ষে সাবেক অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) বর্তমানে বান্দরবানের উপ-পরিচালক (স্থানীয় সরকার, জনাব মোঃ নূরুল্লাহ নূরী ৩য় পুরস্কার লাভ করেন।

           

৬। ইউনিয়ন পর্যায়ে সেরা ওয়েব পোর্টাল ইভেন্টে চট্টগ্রাম বিভাগে উপজেলা নির্বাহী অফিসার, শাহরাস্তি জনাব মোঃ সামিউল মাসুদ ২য় পুরস্কার লাভ করেন।

           

৭। সেরা ফৌজদারি মামলা নিষ্পত্তিকারী ম্যাজেস্ট্রেট:ইভেন্টে চট্টগ্রাম বিভাগে সহকারী কমিশনার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জনাব কামাল মোঃ রাশেদ ২য় পুরস্কার লাভ করেন।

           

৮। সেরা সহকারী কমিশনার(ভূমি)ইভেন্টে চট্টগ্রাম বিভাগে চাঁদপুর সদর উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি), জনাব চৌধুরী আশরাফুল করিম ২য় পুরস্কার লাভ করেন।

           

৯। সেরা সহকারী কমিশনার(আইসিটি) ইভেন্টে চট্টগ্রাম বিভাগে সহকারী কমিশনার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট, জনাব কাজী মোঃ মোহসীন উজ্জ্বল ২য় লাভ করেন।

           

১০। সেরা নারী উদ্যোক্তা ইভেন্টে চট্টগ্রাম বিভাগে শাহরাস্তি উপজেলার টামটা দক্ষিণ ইউডিসির উদ্যোক্ত জনাব আইনুন নাহার শ্রেষ্ঠ পুরস্কার লাভ করেন।